Saturday, June 15, 2019

নিয়ে নিন offline এ বই পড়ার দারুন একটা Apps with sshot profff

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সকলে ভালো আছেন।



আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি অনলাইনে বই এসেছি অনলাইনে 
বই এসেছি অনলাইনে বই এসেছি অনলাইনে বই পড়ার দারুণ একটা অ্যাপ।
চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করি- আমাদের মধ্য বেশিরভাগ বই পড়তে পছন্দ করে।
কিন্তু আজকাল সময়ের অভাবে অনেক সময় বই পড়া হয়ে উঠে না। কিন্তু এবার থেকে আপনি চাইলে আপনার মোবাইল ফোনের সাহায্যে যেকোনো বই অনায়াসে পড়তে পারবেন।
প্রথমে দেখে নিন আমি গুগল থেকে কয়েকটা বই ডাউনলোড করলাম 


তারপর দেখেন বইগুলো আমার file maneger এ জমা হয়েছে



কিন্তু এখন চাইলে আমি বইগুলো পড়তে পারব না। কারণ তার জন্য আলাদা একটা অ্যাপ লাগবে। আর এই অ্যাপটির জন্য যেতে হবে play store এ। ওখানে গিয়ে Xodo pdf লিখে সার্চ দিন। 

তারপর নিচের মত করে একটা অ্যাপ আসবে, ওটা ডাউনলোড করে ওপেন করুন

তারপর অ্যাপটিতে প্রবেশ করুন। দেখুন ভালো করে আমি যেসমস্ত বই গুগল থেকে
ডাউনলোড করেছি তার সবগুলো অ্যাপটিতে সবগুলো অ্যাপটিতে 
শো করতেছে 

তারপর সেখান থেকে একটা বই সিলেক্ট করলাম

দেখুন ভালো করে, বইটার সমস্ত পৃষ্ঠা চলে এসেছে এবং পড়াও যাচ্ছে

এভাবে আপনি অ্যাপটির সাহায্যে পৃথিবীর সব
রকমের বই ডাউনলোড করে পড়তে পারবেন। 

Monday, June 3, 2019

Youtuber দের জন্য শুখবর♥। যারা funny video নিয়ে কাজ করতে চান, নিয়ে নিন funny video বানানোর জন্য সকল SOUND Efects only 1 file

Youtuber দের জন্য শুখবর♥। যারা funny video নিয়ে কাজ করতে চান, নিয়ে নিন funny video বানানোর জন্য সকল SOUND Efects  only 1 file
অনেকেই ইউটিউবে Funny video নিয়ে কাজ করতে চান।কিন্ত ভিডিও ইডিট করার জন্য অনেকে কাজ করতে পারেন না। অনেকেই ভাবেন যে ভিডিও তে দেয়া এসব funny sound এফেক্ট কোথায় পাবো?
¤NO TENSION¤
আপনাদের জন্যই নিয়ে আসলাম All funny sound এর একটা Pakage.এটাতে প্রায় সব ধরনের SOUND পাবেন। নিচের Link থেকে Zip ফাইলটি ডাউনলোড করুন।

Google Drive
SIZE: 57 MB




ধন্যবাদ সবাইকে।

Thursday, May 16, 2019

আমার বাস্তব জীবন থেকে নেয়া গল্প🔥 what a breakup🤣 কিন্তু অনেক romantic 💕 post-1 [true love story]


ব্রেকাপ
👉আমার বাস্তব জীবন থেকে নেয়া গল্প🔥
মেয়ে: আমাকে ভুলে যাও,,,
ছেলে: হুম
মেয়ে: আমার চেয়ে অনেক ভাল
মেয়ে পাবা
ছেলে: হুম
মেয়ে: তাহলে গেলাম,হ্যা? ছেলে:
ওকে,টাটা
১০ মিনিট পর,,,
মেয়ে: তুমি আজব একটা
ছেলে
ছেলে: হুম
মেয়ে: তুমি আমাকে আটকাবাও না?
ছেলে: ডেফিনিটলি না।
মেয়ে: তারমানে আরেকজন ব্যাক আপ
ছিল?
ছেলে: তোমার মেসেজ গুলোর একটা
অর্থ ছিল,, প্রথম
মেসেজের অর্থ "তোমাকে এতদিন
দয়া দেখিয়েছি,
আমার মত সুন্দরির সাথে তোমার মত
ছেলে কয়েক বছর
প্রেম করতে পারাই তোমার সৌভাগ্য
" ২য় মেসেজের অর্থ " অনেক ভাল
একটা ছেলে
পেয়েছি,,,এই সুযোগ ছাড়ব না"
মেয়ে: বাজে কথা কেন বল?
ছেলে: তোমার হাত কাপছে মেসেজ
দিতে,,,কিভাবে
আমি জানলাম সেটা নিয়ে বিস্ময়
প্রকাশ করে,,,
মেয়ে: মোটেই না,,,
ছেলে: I know,,, I
know everything about
you,,your past,your present, your future ,,
মেয়ে: বল দেখি,আর কি কি জানো?
ছেলে : রিলেশনের আগে তুমি
আমাকে বলতে তোমার
পিওর ভালবাসা চাই,বিশ্বাস চাই,,
নোংরামি তুমি
অপছন্দ কর,,, কিন্তু কয়েকমাস পর তুমি যখন
বিশ্বাস আর ভালবাসা দুটোই পেলে,,,
তোমার তখন নিজেকে
অপূর্ণ লাগতে লাগল।
মেয়ে: (typing...)
ছেলে: তোমার ভদ্রবেশী পতিতা
বান্ধবীদের কাছে
তুমি তাদের প্লেবয় বয়ফ্রেন্ডদের কথা
শুনতা,,,
মেয়ে: no reply
ছেলে : তুমি তখন সেই
প্লেবয় বয়ফ্রেন্ডদের গিফট
মিস করতা,, কিস মিস করতা,টাচ মিস
করতা,,,,
তোমার মনে নোংরামি বাসা
বাধতে লাগল।
মেয়ে: no reply
ছেলে: সেই অপূর্ণতা, সেই ক্ষোভ তুমি
আমার উপর
ঝাড়তা,,, আমি তোমাকে নাকি
ভালবাসি না,,,,,
মেয়ে: no reply
ছেলে: তুমি আমাকে গালি
দিতা,,আমার পৌরুষত্য নিয়ে
প্রশ্ন তুলতা,,, কারণ আমি ডেটিংয়ে
গেলে শুধুমাত্র
তোমার কোলে মাথা রেখে চোখের
দিকে তাকিয়ে
কথা বলতাম,,,,,
মেয়ে: no reply
ছেলে: তোমার তখন অবৈধ প্রেমের
প্রয়োজন
লাগত,, যেসব ছেলেরা মেয়েদের
চোখ দিয়ে প্রতিটা ডেটিংয়ে
খায়,,তুমি আমাকে সেইসব ছেলে হতে
চাইতা,,,,
মেয়ে:no reply
ছেলে: চরিত্রহীন ছেলেদের ভাল
মেয়ে পাওয়া
বিষয়ে আমার চরম আপত্তি নিয়ে
আমাকে তুমি
ব্যাকডেটেড বলতা,,,,
মেয়ে: no reply
ছেলে: তুমি ঠিক আমার সাথে
ব্রেকাপ করছ না,,,, তুমি
সত্যিকারের ভালবাসা আর বিশ্বাস
এর
গণ্ডীপাশ থেকে
মুক্ত হয়ে কয়েকদিনের জন্য উন্মক্ততায়
মাততে
চাচ্ছ,, যা আমি তোমাকে কখনই
দিতাম না,,, তুমি
জানো,,আমি সবসময় তোমার জন্য
থাকবো,, এজন্য এখন আমাকে ছেড়ে
ফূর্তি করে তুমি আবার আমার কাছে
ফিরে আসবা,,ব্লাকমেইল
করবা,,"সত্যি
ভালবাসলে,আমার এই নষ্ট অসতী
শরীরের আমিটাকেও
তুমি গ্রহণ করবে" এটা বলে।
মেয়ে: enough of this bullshit,,, যা মুখে
আসছে,তাই বলছ,অসভ্য ছেলে,,তুমি
আমার জীবনে অভিশাপ,, তোমার
সাথে রিলেশনে জড়িয়ে আমি
আমার
জীবনে অনেক মূল্যবান সময়
হারিয়েছি, ,,,,, I want
a break
ছেলে: আমি তোমাকে পণ্য ভাবতাম
না, মেয়ে,,,,তুমি
নিজেই নিজেকে পণ্য করতে
চাইলে,,,,মনে রেখো,,,আমি
খারাপ,, আমি তোমার নষ্ট অসতী
সত্ত্বাকে ভালবাসি নি,,ফিরিয়েও
নেবো না,,,,আজ থেকে ৬ মাস
পরে,,তোমার ভিডিও বের হোক কি
না হোক,,তুমি
আমাকে আর পাবে না।
মেয়ে: ব্লকড
৬ মাস পর,,,
মেয়ে: আনব্লক
ছেলে: (you have one
message request)
মেয়ে: তুমি কই?
ছেলে: কি বলবা?
মেয়ে: আমাকে মাফ করে দাও
প্লিজ,,,এই শেষবারের
মত,,,
ছেলে: মেয়ে শোনো,আমার বুকের
হাড়
কোথায় আছে জানি না,,,কিন্তু তুমি
আর এখন
সে নও,,,তুমি অন্য কারোর বুকের
হাড়,,আমার বুকে মিশবে কিভাবে????
মেয়ে: আমার সব শেষ,,তুমি ছাড়া
আমার আর কোন
উপায় নেই,,, আমাকে মাফ করে দাও
প্লিজ,,আমাকে
কখনো একটুও সত্যিকারের ভালবেসে
থাকলে,আমি যাই
হই,আমাকে গ্রহণ কর।প্লিজ,,,,
ছেলে:সরি মেয়ে,,, আমাদের মত
ছেলেরা
লাখে
একজন হয়,,,যে পায় সে ভাগ্যবতী,,, যে
পায় না সে
হতভাগী,,আর যে পেয়েও হারায়,,,সে
কিছুই না,,তার
অস্তিত্ব থাকে না,,,,
আমরা কখনো ফিরি না,,আমরা
অন্ধকারে একা হেটে
চলে যাই.........

একটি মিষ্টি প্রেমের গল্প [Short story] না দেখলে পস্তাবেন 🤣


একটি মিষ্টি প্রেমের গল্প: 💟
একটি ছেলে ও একটি মেয়ে, নেট এ
তাদের পরিচয়,,
ধীরে ধীরে সেই পরিচয় থেকে তারা দু
জনে দু জনার
প্রেমে পড়ে গেল,
হঠাৎ একদিন ছেলেটি মেয়েটিকে বলল যে তারা দেখা করবে,
তারপর তারা দিন ও তারিখ ঠিক করল, তখন
ছেলেটি মেয়েটি কে বলল
সে তাকে কী করে চিনবে,,??
উত্তরে মেয়েটি বলল সে গোলাপী ড্রেস
পড়ে যাবে এবং হাতে থাকবে গোলাপ,.. ছেলেটি বলল ঠিক
আছে,,. কথা মতো ছেলেটি মেয়েটির
সাথে দেখা করতে পার্কে গেল,,
অনেক খুঁজার পর ছেলেটি দেখল পার্ক এর
কোনো একটা বৃদ্ধ
মহিলা গোলাপী ড্রেস ও হাতে গোলাপ নিয়ে বসে আছে,
ছেলেটি কিছু
চিন্তা না করে সোজা এই বৃদ্ধ
মহিলা কে বলল,''I
LOVE YOU'', তারপর বৃদ্ধ
মহিলা ছেলেটি কে বলল, ''তুমি যাকে খুঁজছ, সে তো এই গাছের
আড়ালে'', মেয়েটি আড়াল থেকে এসে বলল
আমি যদি সত্যি এই মহিলার
মতো হতাম, তাহলে কী আমায়
ভালবাসতে,,..?? তখন ছেলেটি বলল
''আমি তোমাকে ভালবাসি, তোমার শরীর 
কে নয়,'' ''আমি তোমার মনটা চাই,
তোমার রূপটা নয়,'' তখন
মেয়েটা অস্রুসিক্ত চোখ এ বলল,''I LOVE
YOU'',
ছেলেটি ও বলল,''I LOVE YOU TOO''
👉 মন থেকে ভালোবাসুন...শরীর দেখে নয়, শরীর ১ দিনের আর মন সারা জীবনের ! 😊
👉 পোস্টটি কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানান,,,,,

#গল্প:- একটা ডাক্তার মেয়ের ভালবাসা [অস্থির একটা **♥ ]


Hi @all...
#গল্প:-

#একটা ডাক্তার মেয়ের ভালবাসা

রুমা:- আপনি এসেছেন? অবশ্য জানতাম আপনি আসবেন..
আবির:-(মুচকি হাসি দিল) এখানে কথা না বলে চলো একটু হাঁটি আর গল্প করি।
--হ্যাঁ চলুন
--আচ্ছা তোমার পড়ালেখা কেমন হচ্ছে??
--হ্যাঁ ভালো
--তোমার ডাক্তারি পড়া শেষ হবে কবে??
--এই তো আর এক থেকে দেড় বছর
--হ্যাঁ, ভালো ভাবে পড়, তোমাকে একদিন খুব বড় ডাক্তার হতে হবে, মানুষের সেবা করবে।
--হ্যাঁ, ভালো ভাবে পড়ছি, আর আমি ডাক্তার হয়ে আপনার মত পাগলদের চিকিৎসা আগে করব।
--তাই?? শুনো তুমি যদি ডাক্তার হোও, আমি হব তোমার রোগী।
--কেমন রোগী হবেন??
--পার্মানেন্ট
--ওয়াও,
--কি খুঁশী হলে??
--খুঁশি হব না?? ডাক্তার হবার পড়েও তো অনেকে পার্মানেন্ট রোগী পায় না, আর আমার কি সৌভাগ্য দেখেন, ডাক্তার হবার আগেই একটা পার্মানেন্ট রোগী পাচ্ছি। তাও আবার সে আমার পাশেই।
--এখনি হেঁসে নাও, একদিন দেখবে, আমি কঠিন রোগে আক্রান্ত আর অপারেশনটা তোমাকেই করতে হবে, সেদিন দেখো এই হৃদয়ে শুধু তোমারই নামটি লিখা।
--হা হা আপনি তো খুব রশিকতা করতে পারেন, আচ্ছা আজ আছি? হাঁটতে হাঁটতে বাড়ির কাছাকাছি চলে এলাম দেখছেন??
--ও হ্যাঁ তাই তো, আচ্ছা ভালো থেকো বাই.....
-------------------------
পরদিন
------------
--আপনি আজও এসেছেন??
--হ্যাঁ, দেখতেই তো পাচ্ছো
--এভাবে প্রতিদিন পথ চেয়ে থাকতে কেমন লাগে??
--শুধু তোমাকে ভালবাসি, তাই তোমার পথ চেয়ে থাকতে একটুও খারাপ লাগে না।
--শুনেন আপনি শুধু আমার বন্ধু এরচেয়ে বেশি কিছু ভাবি না, ভাবতে পারবও না, আপনি ভালো করে জানেন আমি
মা-বাবার একমাত্র মেয়ে, তাই তাদের মতের বাহিরে আমি কিছু করতে পারব না।
--আমি তোমার বাড়ি বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যাব।
--তাতে কোনো লাভ হবে না, আচ্ছা, আজকের মত আসি বাই।
.........................
এভাবে বেশ কিছুদিন কেটে যায়...............
---------------------
রুমা:- আপনি আজও?? এভাবে আর কতদিন???
--যতদিন রাজি না হবে
--দেখেন যেটা হবে না, সেটা নিয়ে কেনো এভাবে পড়ে আছেন??
--আচ্ছা, আমি তো তোমার অচেনা কেউ নয়, জানা-শোনা, আমাকে তো ভালভাবেই চিনো কোনো দিক দিয়ে আমাকে খারাপ মনে হয়???
--না একদমই না, আপনার চেয়ে ভালো আমি ২য় কাউকে দেখি নি।
--তাহলে কেনো বারবার আমাকে ফিরিয়ে দিচ্ছো??
--কারণ আমি মা-বাবাকে কষ্ট দিতে পারব না, , আমি যখন ssc পাস করি তখনি তারা আমাকে ডাক্তারি পড়াবে বলে দেয়, আর বিয়েও কোনো ডাক্তারের সাথে দিবে জানিয়ে দেয়, এটাও বলে দেয় যোনো ক্লাসমেট হোক বা যাই হোক কোনো ছেলের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবে না, আমার বিয়ে ডাক্তার ছেলের সাথেই হবে, এটাই তাদের চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত, এটা আপনাকে আগেও বলছি এখনো বলছি, প্লিজ আমার পেছনে এভাবে সময় নষ্ট করবেন না।
--ডাক্তার মেয়ের ডাক্তার ছেলের সাথেই বিয়ে হতে হবে এটা কোন আইনে আছে?? তোমার পছন্দের কোনো দাম নেই??
--এটা হয়তো কোনো আইনে নেই, এটা আমার মা-বাবার স্বপ্ন, আর মেয়ে হয়ে তাদের স্বপ্নটা পূরণ করা আমার কর্তব্য।
--এটাই তোমার শেষ কথা???
--হ্যাঁ, আর শুনেন আপনি জানেন আমার কোনো ছেলে বন্ধু নেই, আপনার সাথে কথা বলতে ভালো লাগে তাই একটু কথা বলি,, সামনে আমার পরীক্ষা, আমাকে ভালো রেজাল্ট করতেই হবে, দোয়া করবেন যেনো মা-বাবার স্বপ্নটা সত্যি করতে পারি, আর একটা কথা পরীক্ষার মধ্য আমার সাথে দেখা না করলে খুঁশী হব, পরীক্ষা শেষে আমি আপনাকে ডেকে নিব, আজকের মত আসি ভালো থাকবেন বাই.....
.
রুমা চলে যেতে লাগল, আবির চেয়ে দেখছে,
((ও আবির সম্পর্কে তো কিছু বলা হয়নি,, পড়ালেখায় খুব মেধাবী, অনার্স পাস করে ভালো রেজাল্ট পায়। এরপরই ভালো একটা জব পায় + মাস্টার্সে পড়তে থাকে। আবিরের বাড়ি যশোর পড়ালেখা জন্য ঢাকাতে পাড়ি জমায়, এরপর সে একটা বাসা নিয়ে থাকে, তার বেশ কিছু দূরে রুমার বাসা, একদিন আবির রাস্তা দিয়ে হাঁটতেছিল তখন রুমাকে দেখে, কিছু হত-দরিদ্র বাচ্চাদের খাবার কিনে দিচ্ছে, সেটা দেখেই রুমাকে তার ভাল লাগতে শুরু করে, এরপর থেকে আবিরও রুমার মত
হত-দরিদ্র বাচ্চাদের খাবার কিনে দিত খেলা করত, এভাবে একদিন রুমা বাচ্চাদের খাবার কিনে দেয়, তখন একটা বাচ্চা ছেলে বলল আপু আপনার মত আমাদেরও একটা ভাইয়া খাবার কিনে দেয়, এরপরই ওদের পরিচয় হয়, যদিও রুমা আবিররের থেকে বেশ ছোট তবুও বেশ ভালো বন্ধুত্ব হয়ে উঠে তাদের মধ্য আর বন্ধুত্বের কিছুদিন পরই আবির তার ভালো লাগার কথা জানিয়ে দেয়, রুমা রাজি হয় নি, পড়ে সব খুলে বলে আবিরকে, কিন্তু আবির এটা মানতে পারছে না তাই আজও রুমার পথ চেয়ে বসে থাকা))
---------------------------
রুমার পরীক্ষা শেষ হবার ৩-৪ দিন পর, সে আবিরের সাথে দেখা করল,
কেমন আছেন?
--যদি বলি ভালো আছি বিশ্বাস করবে??
--এভাবে কেনো বলছেন??
--তুমি বলছিলে বলে তোমার সাথে দেখা করি নি, জানো কত কষ্ট হয়েছে??
--আপনি এখনো এটা নিয়ে পড়ে আছেন?? দেখেন আমি শুধু আপনাকে বন্ধু হিসেবেই জানি, আর চাই আপনিও আমাকে বন্ধু হিসেবে মেনে নেন।
--এই শুনো, চাইলে বন্ধুকে ভালবাসার স্থানে বসানো যায়, কিন্তু ভালবাসার মানুষকে বন্ধুত্বের জায়গায় বসানো যায় না।
--আপনি এমন করলে হয়তো কখনই আর দেখা করব না, আর হ্যাঁ, শুনেন আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে একটা ডাক্তার ছেলের সাথেই, সে আমেরিকা থেকে ডাক্তারি পড়েছে আমেরিকাতেই থাকে, আমার রেজাল্ট দিয়ার পর পরই আমাদের বিয়ে আর বিয়ের পর হয়ত আমাকেও সেখানে নিয়ে যাবে।
--শেষমেশ ডাক্তার ছেলেকেই বিয়ে করছো? আজ আর আমি তোমাকে জোর করব না জাস্ট সত্যি করে একবার বলো, আমাকে কি একটু ভালবাসো না??? একটা বারও কি আমার সাথে থাকতে ইচ্ছে করে না??
-- না আপনাকে ভালবাসি না, জানি আমি আপনার হতে পারব না তাই ভালবেসে কি হবে??
--আবির কথাটা শুনে তাকিয়ে থাকল রুমার মুখের দিকে...
--রুমা, শুনেন আমি এখন বিদায় নিব, জানি না কখনো আর দেখা হবে কি না, ভালো থাকবেন, নিজের খেয়াল রাখবেন, আসি তাহলে বাই, এই বলে রুমা হাঁটা শুরু করল।
--আবির তখন পেছন থেকে বলল, আমি জানি একসময় তুমি ফিরে আসবে, আমার ভালবাসার জয় হবেই, আমি যতদিন বেঁচে থাকব তোমার জন্য অপেক্ষা করব।
--রুমা কিছু বলে নি, বাড়ি ফিরে একা একা কিছুখন কান্না করল।
--------------------
--------------------------------
দীর্ঘ ৬ বছর পর
------______________-----
রুমা এখন বড় একটা হাসপাতালের চিকিৎসক।
একদিন প্রত্যক বেডে গিয়ে রোগীকে দেখতে ছিল, হঠাৎ একটা বেডের দিকে চোখটা পড়তেই, খুব চমমে উঠল। এমনটা সে কখনই ভাবে নি, যা আজ তাকে দেখতে হলো। সে আর কেউ নয়, বেডে শুয়ে ছিল আবির,, এমন একটা দিন সে কখনই চাই নি,, অনেক খুঁজেছে মানুষটাকে কিন্তু কোথাও পায় নি, আজ ৬ বছর পর দেখল তাও এভাবে,, রুমা এরপর এক নার্সকে বলল কে এসেছে এর সাথে, নার্স বলল তার এক ফ্রেন্ড, আচ্ছা তার ফ্রেন্ড আসলে আমার সাথে দেখা করতে বলবা,
নার্স:- আচ্ছা ম্যাডাম
-------------_______
কিছুখন পর
_____________
--ভেতরে আসতে পারি?
-রুমা:- হ্যাঁ, আসুন
--আমি, ওমুক রোগীর সাথে এসেছি।
--ও আচ্ছা, আপনি তার কি হোন??
--আমার ফ্রেন্ড
--তার পরিবারের কেউ আসে নি??
--না, আসলে ওর পরিবার বলতে তো শুধু ও আর আন্টি ছিল,, বাট ৫ বছর আগে ওর মা মারা যায়।
--কথাটা শুনে অনেকটা আঘাত পেল রুমা, আচ্ছা আপনার বন্ধুর চিকিৎসার জন্য কোনো পরীক্ষা করা হয়েছে??
--হ্যাঁ, ওর দুটো কিডনিতেই পাথর পড়েছে।
--ও, আচ্ছা আপনি এখন আসতে পারেন।
--জি আচ্ছা
_______________
এর কিছুখন পর হাসপাতাল অধিদপ্তর থেকে রুমাকে জানানো হল, আবিরের অপারেশনটা তাকেই করতে হবে, কারণ তার মত সুদক্ষ ডাক্তার হসপিতালে নেই।
--রুমা হ্যাঁ বলে চলে আসল। তার রুমে এসে বসলো, আর পুরোন কথাগুলো স্মরণ করল, তুমি যদি ডাক্তার হোও রোগী হব আমি। দেখো, একদিন কঠিন রোগে আক্রান্ত হব আর তোমাকেই অপারেশনটা করতে হবে। কথাগুলো ভাবতে না ভাবতেই কয়েক ফোটা চোখের পানি বের হলো, কি করবে এখন সে?? পারবে কি প্রিয় মানুষটির অপারেশনটা করতে??
আর দু দিন পর অপারেশন, নার্সের কাজটাও রুমা নিজে করছে, আবিরের বন্ধু কিছুটা অবাক হলো বাট কিছু জিজ্ঞেস করে নি।
________আজ অপারেশন............
#next 2nd part pete chaile 
#comment koren...
#thank #you...

একটা Heart touching গল্প। আপনি না পড়লে কিছুই বুজবেন নাহ। part-1 [আমার অভিমানী]


অনেকক্ষণ হয়ে গেছে মেয়েটি ছেলেটিকে ম্যাসেজ দিছে কিন্তু ছেলেটি তার ম্যাসেজ এর রিপ্লে দিচ্ছেনা.. অনেক্ষণ পর.. ছেলেটি ম্যাসেজ দিলো..
ছেলেঃ হুম.. বলো..
মেয়েঃ এতক্ষণ পরে..? কার সাথে ব্যস্ত ছিলে যে ম্যাসেজ রিপ্লে দিতে পারছিলেনা?
ছেলেঃ ডাটা on রেখে আমি কিছু জরুরী কাজ করতেছিলাম...
মেয়েঃ হুম ভালো.. তুমি থাকো তোমার জরুরী কাজ নিয়ে.
ছেলেঃ এতো রাগ করছো কেনো? সমস্যা কি?
মেয়েঃ তুমি আমাকে একটুও বোঝোনা.. আমার একটুও কেয়ার করোনা.
ছেলেঃ ওহ. আচ্ছা.. এই জন্য?
মেয়েঃ আরো অনেক কারণ আছে.. এন্ড এখন আমি একটা সিদ্ধান্ত.. নিয়েছি..তোমার সাথে আর না..
ছেলেঃ মানে?
মেয়েঃ আমি মুক্তি চাই breakup চাই...
ছেলেঃ পারবোনা দিতে...
মেয়েঃ আমি তোমার কাছে পারমিশন চাচ্ছিনা..আমি আমার সিদ্ধান্ত বলে দিলাম তোমার যা মন চাই করো..
ছেলেঃ ওহ আচ্ছা... তা কতক্ষণ এর জন্য breakup করবা?
মেয়েঃ তুমি কি মনে করতেছো আমি তোমার সাথে মজা করতেছি.? আমি সিরিয়াস এবং সারাজীবন এর জন্য breakup চাই. যে আমার খেয়াল রাখেনা.আমার অনুভূতি বোঝেনা. আমার দাম নেই যার কাছে তার সাথে আর না..
ছেলেঃ আর কিছু?
মেয়েঃ না.. বাই.. আমাকে ফোন দিবানা. ম্যাসেজ ও দিবানা..
ছেলেঃ ওকে..
মেয়েঃ কিছু স্যাড ইমুজ সেন্ড করে..
ছেলেঃ........
(মেয়েটি online থেকে বের হয়ে গেলো.. ছেলেটি তখন ও online এ. মেয়েটির অনেক খারাপ লাগতেছে.. অনেক দিনের রিলেশন তাদের. আগে সে আমার অনেক খেয়াল রাখতো সে তার. কিন্তু চাকরী পাওয়ার পর থেকে.. ব্যস্ত আর ব্যস্ত. ও আমকে একটুও বোঝেনা.. এই সব ভাবছে কাঁদছে...এভাবে প্রায় ৩০ মিনিট পার হয়ে গেলো. সে আর থাকতে পারছেনা.. আবার online গেলো.. আর যেয়ে সে পুরাই অবাক..অনেক বড় একটা ম্যাসেজ )
ছেলেঃ আমি জানি আমি এখন আর আগের মত তোমাকে সময় দিতে পারিনা.. আগের মত তোমার খেয়াল রাখতে পারিনা,, খোজ কম নি.. তবে তার মানে এই না ভালোবাসা কমে গেছে.. তোমাকে আগের থেকেও অনেক বেশি ভালোবাসি.. আর সেই জন্য আমার এতো পরিশ্রম. কারণ আমি চাই তোমাকে করা প্রতিটা প্রতিজ্ঞা পালন করতে.. তুমি যখন breakup এর কথা বললে আমি হয়তো কিছু বলিনি.. কিন্তু সত্যি বলছি আমার দু চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে গেছে. আর আমি এটাও জানি. তুমি এটা অভিমান করে বলছো.. আর তুমি আবার ফিরে আসবে.. এবং.. আজ আমাদের রিলেশন এর ৪ বছর.. পার হতে যাচ্ছে.. সেই প্রথম দিনের মত আবার ও বলছি I am mad.. I am mad.. only for U.. U r my word U r my heart.. U r my happiness U r my life and I too much love U.. এন্ড সরি.. কিন্তু.. বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি.. আমার চেয়ে বেশি কেউ ভালোবাসতে পারবেনা..তোমাকে আর হ্যা,, কাওকে বাসতেও দেবোনা...
মেয়েঃ কিছু কান্নার ইমুজ সেন্ড করে.....
ছেলেঃ (সাথে সাথে রিপ্লে) একটুও কাঁদবানা.. মাইর দিবো কিন্তু..
মেয়েঃ তুমি আমাকে মারতে পারবা? যদি পারো আমি রাজি..
ছেলেঃ চুপ.. একটাও কথা না.. তুমি ভালো করে জানো.. আমি এটা পারবোনা..
মেয়েঃ সেই জন্য বললাম.,, আর আমি ভেবেছিলাম তুমি হয়তো সব ভুলে গেছো.. তোমার হয়তো কিছুই মনে নেই..
ছেলেঃ একটাই তো পাগলী আমার. তার কথা মনে থাকবে না তা কার কথা মনে থাকবে?
মেয়েঃ আর কারো কথা মনে করে দেখোনা.. খুন করে ফেলবো.. তুমি শুধু আমাকেই ভালোবাসবা.. 
ছেলেঃ হুম,, ত্যাড়া হোক বাকা হোক তবুও আমার..
মেয়েঃ হুম,,, মনে থাকে জেনো.. আর হ্যা,, আমাকে তখন আটকালে না কেনো?
ছেলেঃ কারণ,, আমি জানি তুমি আমাকে ছাড়া থাকতে পারবে না.. আর আমার ভালোবাসার প্রতি আমার বিশ্বাস আছে.. তুমি ঠিক ফিরে আসবে..
মেয়েঃ যদি না ফিরতাম?
ছেলেঃ কাল সকালে. তোমার বাড়ি চলে আসতাম..মা-বাবা কে নিয়ে তোমার বাড়ি বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে..
মেয়েঃ শখ কতো...
ছেলেঃ অনেক বছরের শখ পাগলী.. 
মেয়েঃ হুম... আমার ও
ছেলেঃ চিন্তা করোনা.. আমি always তোমার পাশে আছি.. এইবার হাসো অনেকক্ষণ তোমার হাসিটা দেখিনা
মেয়েঃ (একটা হাসি দিয়ে ছবি তুলে পাঠিয়ে দিলো)
ছেলেঃ I love this smile..and also U..
মেয়েঃ I love U too......
ছেলেঃ কিছু হাসির ইমুজ দিয়ে..
( আর এইভাবে অভিমানী breakup থেকে আবার ফিরে আসা..আর এইভাবে চলতে থাক তাদের মিষ্টি প্রেমের গল্প)
.
গল্পঃ আমার অভিমানী 
.
লেখকঃ সালমান হোসেন
.
( সত্যিকারের একটা ভালোবাসা.. থাকলে একজীবনে আর কিছু চাওয়ার থাকেনা.. একটা ভালোবাসা বেশি কিছু চাইনা. শুধু একটু সময় একটু কেয়ারিং আর একটু তাকে বুঝার চেষ্টা করা.. তাহলেই তো হবে পারফেক্ট রিলেশনশিপ.. গল্পটি কেমন লাগলো জানাবেন. এবং সবাই ভালো থাকবেন- ধন্যবাদ)